দুদিন ব্যাপী আইসিপিসি ফাইনাল প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হল

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ
ভারতে এই প্রথম আন্তর্জাতিক স্তরের প্রতিযোগিতার আসর বসেছিল। সেই সূত্রেই কলকাতার গুরু নানক ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজি (জিএনআইটি) এক অসাধারণ কৃতিত্বের অধিকারী হয়েছে। জেআইএস গোষ্ঠীর এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দেশের একমাত্র নোডাল কেন্দ্র হিসেবে প্রতিযোগিতা ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পেয়েছে। ৬টি মহাদেশের পড়ুয়ারা এখানে অংশ নেয়। এশিয়ায় ক্ষেত্রে বেশ কয়েক অঞ্চলে ভাগ করা হয়েছে। পশ্চিম এশিয়ার ফাইনালের জন্য ভারতে আমাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং তেহরানকে নোডাল কেন্দ্র হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে। প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছিল ভারতীয় সময়ে সকাল সাড়ে ১১টা যা শেষ হয় বিকেল সাড়ে ৪টে। বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তান এবং পাকিস্তানের প্রতিযোগিরা যোগ দেন। সব মিলিয়ে এই সংখ্যা ১৬০। এখানে সি, জাভা, পাইথনের মতো প্রোগ্রামিং ব্যবহার করা হয়েছে।। ১৬টি আইআইটি–র পড়ুয়া যোগ দিয়েছিলেন। গত তিন বছরের মধ্যে আমাদের প্রতিষ্ঠানের একটি দল জাতীয় স্তরের ফাইনালে পৌঁছতে পেরেছিল। এবারও আমরা সফল হয়েছি। জিএনআইটি–এর একটি দল জাতীয় স্তরে সুযোগ পেয়েছিলেন। এশীয় স্তরের ফাইনাল প্রতিযোগিতায় আইআইটিগুলি সুযোগ পেয়েছে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এশিয়া প্যাসিফিক ডিরেক্টর, ২ আরসিডি, ৪ আন্তর্জাতিক প্রতিনিধি এবং জেআইএস গোষ্ঠীর সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ এবং অধিকর্তারা। বিজয়ীরা বিশ্ব ফাইনালে অংশ নেবেন যেখানে প্রতিযোগিতার আসর বসছে রাশিয়ার মস্কোয়। জেআইএস গোষ্ঠীর ম্যানেজিং ডিরেক্টর সর্দার তরণজিৎ সিং বলেন, ‘এমন প্রতিযোগিতা পড়ুয়াদের জন্য নতুন দিক খুলে দেয়। হাতে–কলমে শেখার পর তার প্রয়োগ এবং নিজেদের দক্ষতা দেখানোর জন্য যে কোনও পড়ুয়ার পক্ষে হ্যাকাথনের থেকে ভাল আর কোনও মঞ্চ হতে পারে না। পড়ুয়াদের দক্ষতা,